খবর বিজ্ঞপ্তি: আলোকিত হাটহাজারী উন্নয়ন ফোরামের চেয়ারম্যান সৈয়দ মোস্তফা আলম মাসুম বলেছেন চট্টগ্রাম জেলার চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি একটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক। এ সড়কের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং ব্যস্ততম এলাকা হচ্ছে হাটহাজারী-নাজির হাট সড়ক। এ সড়কে গত ১ মাসে ২০ জনের উপর প্রাণহানী এবং ১০০ জনের উপর আহত হয়েছে। এ সড়কের মূল সমস্যা ৪ লাইনের স্থলে বিগত সরকার আড়াই লাইন করে কাজ সমাপ্ত করে বরাদ্দের বাকী টাকা লুটপাট করে। এ সড়ককে মরণ ফাঁদ সড়কে রূপান্তরিত করেছে। যার ফলে এলাকাবাসী ২০১৯ সাল থেকে ভোগ করে আসছে। এ সড়কে বহু প্রাণ ঝড়েছে এবং এখনও মৃত্যু সাথে পাঞ্জা লড়ছে। তাই অন্তবর্তীকালীন সরকার, সড়ক ও জনপথ বিভাগ এবং হাটহাজারী প্রশাসনের কাছে “হাটহাজারী থেকে নাজির হাট হালদা ব্রীজ পর্যন্ত” রাস্তা সম্প্রসারণ ও সিঙ্গেল ডিভাইডার স্থাপন সহ প্রয়োজনীয় এলাকায় স্পীড বেকার বসানো জন্য বিনীত আহ্বান জানান। তিনি গতকাল উত্তর হাটহাজারী ঐতিহ্যবাহী সরকারহাট বাজারে সর্বস্তরের জনসাধারণ, সামাজিক সামাজিক সংগঠন, মানবিক সংগঠন এবং ধর্মীয় সংগঠনের সমন্বয়ে হাটহাজারী থেকে নাজির হাট হালদা ব্রীজ পর্যন্ত রাস্তা সম্প্রসারণ ও সিঙ্গেল ডিভাইডার স্থাপনের দাবিতে মানববন্ধনে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখতে গিয়ে এ কথা বলেন। মানববন্ধনে অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম উত্তর জেলা কৃষক দলের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক লায়ন আনোয়ার হোসেন উজ্জ্বল, বিএনপি নেতা মুহাম্মদ সেলিম উদ্দিন চৌধুরী, মির্জাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষক সৈয়দ মুহাম্মদ সাব্বির, মির্জাপুর অনির্বাণ ক্লাবের সভাপতি এস.এম. মাহফুজুল আলম, বিএনপি নেতা হাজী আবুল বশর, মুহাম্মদ নুরুল ইসলাম, মুহাম্মদ জসিম উদ্দিন, যুবদল নেতা মুহাম্মদ বাবলু, হাটহাজারী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সদস্য মুহাম্মদ ফয়সালসহ মির্জাপুর প্রবাসী কল্যাণ পরিষদের সদস্য বৃন্দ, মিজাপূর মানবিক অক্সিজেন’র কর্মকর্তাবৃন্দ আলোকিত হাটহাজারী উন্নয়ন ফোরাম মির্জাপুর শাখার নেতৃবৃন্দ, মির্জাপুরের সম্মিলিত মুসল্লি পরিষদের নেতৃবৃন্দ এবং সরকার হাট, বাকর আলী চৌধুরী হাট, কালী দাশ চৌধুরী হাট এবং মহুরী হাট ব্যবসায়ী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন। মানববন্ধনে বক্তাগণ উল্লেখ করেন অনতিবিলম্বে হাটহাজারী থেকে নাজির হাটপর্যন্ত সড়কে সিঙ্গেল ডিভাইডার নির্মাণসহ রাস্তা সম্প্রসারণের দাবি জানান।





