৮ই জুন, ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

কোরবানির পশুর হাসিল

এস.এম ফরিদুল হক: যে কোন ধরনের পণ্য নিয়ে বিক্রেতা বাজারে গেলে বিক্রেতাই তার হাসিল পরিশোধ করে থাকেন। এটাই আমাদের দেশে নিয়ম। ছোটবেলা থেকে আজ পর্য্যন্ত তা ই দেখে আসছি। কিন্তু কোরবানির সময় গরু ছাগল মহিষ ইত্যাদির হাসিল ক্রেতাকেই কেনো পরিশোধ করতে হয় তা আমার জানা নেই। আবার একেক বাজারে এক এক রকম হাসিল। মনে মনে এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজি সবসময়। কেনো এমন?? আচ্ছা তার জন্য কী কোন নীতিমালা নেই? এসব দেখার জন্য কোন কর্তৃপক্ষ নেই?
সারাজীবন যে কোন পণ্যের জন্য ব্যবহৃত জায়গার ভাড়া বিক্রেতাই দিয়ে থাকেন।কিন্তু শুধু কোরবানের সময় পশু ক্রয় বিক্রয়ের ক্ষেত্রে তার উল্টো কেনো? শুধু মাত্র ক্রেতাকেই কেনো হাসিলের ভার বহন করতে হবে?
একটি সহনশীল নীতিমালার মাধ্যমে প্রতি হাজারে কতো নির্ধারন করে যথাযথ কর্তৃপক্ষ যথাসময়ে কোরবানির পশুর হাসিল অন্যান্য সব কিছুর মতো (আগে যেভাবে দেয়া হতো)সেভাবে বিক্রেতাকেই দেবার ব্যবস্হা করবেন বলে আশা করছি।লেখক-সভাপতি, চট্টগ্রাম সাংস্কৃতিক পরিষদ

 

আরও পড়ুন